www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

April 19, 2025 5:49 am

হিন্দু পুরাণ অনুসারে, প্রহ্লাদ ভগবান বিষ্ণুর একনিষ্ঠ অনুগামী ছিলেন। তাঁর পিতা রাজা হিরণ্যকশিপু এই সত্যের প্রশংসা করেননি যে তিনি প্রতিবার ঈশ্বরের উপাসনা করতেন। তিনি প্রহ্লাদকে প্রার্থনা থেকে বিরত রাখার জন্য বারবার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু কখনও সফল হননি। প্রহ্লাদের ক্ষতি করার জন্য তার একটি দুষ্ট প্রচেষ্টার সময়, ভগবান বিষ্ণু নরসিংহের রূপ ধারণ করেছিলেন - অর্ধ-সিংহ, অর্ধ-মানব দেহ - এবং তাঁর ভক্তকে রক্ষা করেছিলেন। তিনি অত্যাচারী হিরণ্যকশিপুকে হত্যা করেছিলেন মন্দের উপর ভালোর বিজয়ের প্রতীক হিসেবে।

বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে নৃসিংহ চতুর্দশী পালিত হয়। পুরাণ অনুযায়ী, এই তিথিতে ভগবান বিষ্ণু নৃসিংহ অবতারে দৈত্যরাজ হিরণ্যকশিপুকে বধ করেছিলেন। ইনি বিষ্ণুর চতুর্থ অবতার। এ বছর মে মাসের ৬ তারিখ, অর্থাৎ আজ এই ব্রত পালিত হবে। এ দিন ভগবান নৃসিংহদেবকে প্রসন্ন করার জন্য উপোস করে তাঁর পুজো করা হয়।

কবি জয়দেব তাঁর গীতগোবিন্দ গ্রন্থের প্রাম্ভে যে দশাবতার স্তোত্র রচনা করেছেন, সেখানে অতি উগ্র নৃসিংহ ভগবানের একটি অত্যাশ্চর্য বিবরণ দেওয়া আছে। জয়দেব লিখেছেন- তব করকমলবরে নখমদ্ভুতশৃ্ঙ্গং দলিতহিরণ্যকশিপুতনুভৃঙ্গম্/কেশব ধৃতনরহরিরূপ জয় জগদীশ হরে! অর্থাৎ হে কেশব, আপনি যখন নরহরি রূপ ধারণ করেছিলেন, তখন আপনার করকমলের নখের অগ্রভাগ শৃঙ্গের মতো অদ্ভুত রূপ ধারণ করেছিল যার দ্বারা আপনি হিরণ্যকশিপুর তনুভৃঙ্গটি দলিত করেছিলেন!

ব্রত ও পুজো বিধি

এ দিন সকালে জলে গঙ্গাজল মিশিয়ে বৈদিক মন্ত্র সহযোগে মাটি, গোবর, আমলকি এবং তিল নিয়ে পাপের শান্তির জন্য স্নান করা উচিত। এরপর সমস্ত ঘরে গঙ্গাজল ছিটিয়ে বিষ্ণুর নরসিংহ অবতারের পুজো করতে হয়।

পুজোর আগে পুরোদিন উপোস থাকতে হয় এবং শ্রদ্ধা ও সামর্থ অনুযায়ী দানের সংকল্প নিতে হয়। উপোস থাকাকালিন সারাদিন রাগ করবেন না এবং নিদ্রা যাবেন না। দিনে একবারই অন্ন গ্রহণ করবেন। সন্ধে নাগাদ সূর্যাস্তের আগে স্নান করে নৃসিংহের পুজো এবং অভিষেক করে প্রসাদ বিতরণ করতে হয়।

পুজো বিধি

* সন্ধের সময় পুজো বেদীতে চাল রেখে তার ওপর ঘট স্থাপন করুন।

* ঘট অথবা তার পাশে নৃসিংহের মূর্তি বা ছবি রাখুন।

* পঞ্চামৃত, দুধ এবং গঙ্গা জল দিয়ে ভগবান নৃসিংহের অভিষেক করুন।

* এরপর চন্দনের প্রলেপ লাগান। ইনি বিষ্ণুর রুদ্ররূপের অবতার, তাই তাঁর রাগ কমানোর জন্য তাঁকে চন্দনের প্রলেপ লাগানো হয়। চন্দন শীতলতা প্রদান করে। এর ব্যবহার ছাড়া পুজো অসম্পূর্ণ মনে করা হয়।

* কর্পূর, তুলসী পাতা ও অন্যান্য সমস্ত সামগ্রী অর্পণ করুন।

* এরপর ধুপ-ধুনো দেখিয়ে নৈবেদ্য দিন ও আরতি করুন।

* প্রসাদ বিতরণের পর নিজে প্রসাদ গ্রহণ করুন।

পুজোর গুরুত্ব

পদ্মপুরাণ এবং অন্য ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী, নৃসিংহের আরাধনা করলে সমস্ত রকম ইচ্ছাপূরণ হয়। সেই সঙ্গে রোগমুক্তি হয় এবং শত্রু পরাজিত হয়। পুরাণ অনুযায়ী এ দিন দান এবং পুজো করলে মোক্ষপ্রাপ্তিও হতে পারে। 

নৃসিংহ চতুর্দশী ব্রত পালনের নিয়ম –

হরেকৃষ্ণ (Sri Krishna) আগামীকাল রোজ বুধবার বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে ভক্তবৃন্দ অবশ্যই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অবতার শ্রীনৃসিংহ দেবের পবিত্র আবির্ভাব তিথিতে উপবাস ব্রত ভক্তিভরে পালন করুুন।

গোধূলি পর্যন্ত নির্জলা উপবাস থাকতে হবে। নির্জলা থাকতে না পারলে ফল প্রসাদ পেতে পারেন। গোধূলি লগ্নে নৃসিংহদেবকে দুধ, দই, ঘি, মধু, মিছরির জল এবং ফলের রস দিয়ে অভিষেক করাতে পারেন (নৃসিংহদেবের চিত্রপটে অভিষেক করা যাবে)।

অভিষেকের পরে নৃসিংহদেবকে (Narasimha Jayanti) ফলমূল, সবজি রান্না করে ভোগ দিয়ে প্রসাদ গ্রহণ করতে পারেন। একাদশীর দিন যে অনুকল্প গ্রহণ করা হয় সেটাই ব্রতের দিন গ্রহণ করা যাবে। কিন্তু ব্রতের দিন অন্ন, রুটি, লুচি, পরোটা গ্রহণ করা যাবে না। তবে অবশ্যই নৃসিংহদেবকে “পনকম্ ” নিবেদন করতে পারেন। “পনকম্” হলো শীতল জল, তাল-মিছরি, লেবুর রস এবং আদা দিয়ে তৈরি একরকম পানীয় যা নৃসিংহদেবের অত্যন্ত প্রিয়।

ব্রতের দিন সম্ভব হলে নৃসিংহদেবের ১০৮টি নাম পড়ে নৃসিংহদেবের (Narasimha Chaturdashi) চরণে ১০৮টি তুলসীপাতা চন্দনে মাখিয়ে অর্পণ করতে পারেন। নৃসিংহদেবের ব্রতকথা শ্রবণ করুন। জপমালায় বেশি বেশি জপ করুন, গীতা -ভাগবত পাঠ করুন। পাঠ করতে অক্ষম হলে শুদ্ধ কৃষ্ণ ভক্তের নিকট থেকে শ্রদ্ধাসহকারে বিনীতভাবে কৃষ্ণকথা শ্রবণ করুন। বাড়িতে শ্রীমদ্ভাগবত থাকলে শ্রীমদ্ভাগবতের ৭ (সপ্তম) স্কন্ধের ৮ম অধ্যায় শ্রীনৃসিংহদেবের আবির্ভাব লীলা পাঠ করুন। অথবা শুদ্ধভক্তের নিকট থেকে শ্রবণ করুন।

ব্রতের দিন নৃসিংহদেবের প্রণাম মন্ত্র এবং স্তব পাঠ করুন। মনে রাখবেন নৃসিংহদেব অত্যন্ত কৃপালু।তিনি ভক্তের মনোবাসনা অবশ্যই পূরণ করবেন। তিনি অত্যন্ত করুণাময়। তিনি তাঁর ভক্তকে সর্ববিপদ থেকে রক্ষা করেন, যেমন—-তাঁর ভক্ত প্রহ্লাদকে রক্ষা করেছিলেন। ব্রতের পর দিন সকালে ভগবানকে অন্ন, বিভিন্ন দ্রব্যাদি রান্না করে ভোগ দিয়ে প্রসাদ গ্রহণ করতে পারেন।

ভক্তদের অবগতির জন্য শ্রীনৃসিংহদেবের স্তব ও প্রণাম মন্ত্র নিচে প্রদত্ত হলো—

স্তবঃ- —-

জয় নৃসিংহ শ্রীনৃসিংহ।

জয় জয় জয় শ্রীনৃসিংহ।।

উগ্রং বীরং মহাবিষ্ণুং

জ্বলন্তং সর্বতোমুখম্।

নৃসিংহং ভীষণম ভদ্রং

মৃত্যুর্মৃত্যুং নমাম্যহম্।।

শ্রীনৃসিংহ, জয় নৃসিংহ, জয় জয় নৃসিং।

প্রহ্লাদেশ জয় পদ্মমুখ পদ্মভৃঙ্গ ।।

প্রণাম মন্ত্রঃ

নমস্তে নরসিংহায় প্রহ্লাদাহ্লাদ দায়িনে।

হিরণ্যকশিপো র্বক্ষঃ শিখাটঙ্ক নখালয়ে।।

ইতো নৃসিংহঃ পরতো নৃসিংহ

যতো যতো যামি ততো নৃসিংহো।

বহির্নৃসিংহো হৃদয়ে নৃসিংহো

নৃসিংহমাদিং শরণং প্রপদ্যে।।

তব কর কমলবরে নখমদ্ভূতশৃঙ্গম্

দলিতহিরণ্যকশিপু তনুভৃঙ্গম।

কেশব ধৃত-নরহরিরূপ জয় জগদীশ হরে।।

বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মানুষকে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের করাল গ্রাস থেকে রক্ষা ও দ্রুত এর বিস্তাররোধকল্পে পরমেশ্বর ভগবান নৃসিংদেবের নিকট আকুলভাবে প্রার্থনা করুন।

নরসিংহ জয়ন্তী 2024: গল্প

হিন্দু পুরাণ অনুসারে, প্রহ্লাদ ভগবান বিষ্ণুর একনিষ্ঠ অনুগামী ছিলেন। তাঁর পিতা রাজা হিরণ্যকশিপু এই সত্যের প্রশংসা করেননি যে তিনি প্রতিবার ঈশ্বরের উপাসনা করতেন। তিনি প্রহ্লাদকে প্রার্থনা থেকে বিরত রাখার জন্য বারবার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু কখনও সফল হননি। প্রহ্লাদের ক্ষতি করার জন্য তার একটি দুষ্ট প্রচেষ্টার সময়, ভগবান বিষ্ণু নরসিংহের রূপ ধারণ করেছিলেন – অর্ধ-সিংহ, অর্ধ-মানব দেহ – এবং তাঁর ভক্তকে রক্ষা করেছিলেন। তিনি অত্যাচারী হিরণ্যকশিপুকে হত্যা করেছিলেন মন্দের উপর ভালোর বিজয়ের প্রতীক হিসেবে।

নরসিংহ জয়ন্তী 2023: তাৎপর্য

ভক্তরা বৈশাখ চতুর্দশীর সূর্যাস্তের সময় পূজা করে, যা পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, যখন ভগবান বিষ্ণু ভগবান নরসিংহে রূপান্তরিত হন। এই দিনে ভক্তরা মধ্যাহ্নের সময় সংকল্প পালন করে এবং সূর্যাস্তের পূর্বের সময় সন্যকালের সময় ভগবান নরসিংহ পূজা করে। তারা একটি উপবাস পালন করে, এবং ঈশ্বরকে খুশি করার জন্য, তারা প্রসাদ হিসাবে ফুল, ট্রিট, কুমকুম, কেসর এবং নারকেল প্রদান করে। রুদ্রাক্ষের মালা পরা অবস্থায় ভক্তরাও নরসিংহ মন্ত্রের পুনরাবৃত্তি করেন।

নরসিংহ জয়ন্তী 2024: মন্ত্র

এটি বিশ্বাস করা হয় যে নরসিংহ গায়ত্রী মন্ত্র পাঠ করে কেউ তাদের সমস্ত উদ্বেগ এবং ভয়ের অবসান ঘটাতে পারে, যা অত্যন্ত উপকারী। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এই জপের মাধ্যমে ভগবান নরসিংহ একজন মানুষকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করেন এবং তাদের উদ্বেগ নিরাময় করেন।

“ওম নরসিংহে বিদমহে বজ্রনাখায় ধীমহি তান ন সিংহঃ প্রচোদয়াৎ |

বজ্র নাখায় বিদমহে তিক্ষ্না দমস্ত্রায় ধীমহি তান ন নরসিংহঃ প্রচোদয়াৎ ||”

কাহিনী

এই জায়গায় এসে আমাদে দুই প্রশ্নের সম্মখীন হতে হয়। জয়দেব কেন বিষ্ণুর (Bishnu) (Vishnu) এই অবতারকে নরহরি রূপে বর্ণনা করেছেন? সংস্কৃতে হরি শব্দের অর্থ হল সিংহ। তাই কবি নরসিংহ বা নৃসিংহ না লিখে কাব্যিক নরহরি শব্দটির প্রয়োগ করেছেন। দ্বিতীয় প্রশ্ন ওই অদ্ভুত শৃঙ্গের মতো নখ এবং হিরণ্যকশিপুকে নিয়ে। কে এই হিরণ্যকশিপু, তাঁকে বধ করার জন্য এমন নখের প্রয়োজন হল কেন?

এই অবতারের জন্মসূত্রটি নিহিত আছে বিষ্ণুর তৃতীয় অবতারের কীর্তিতে। বরাহ (Baraha) রূপে দানব হিরণ্যাক্ষকে বিষ্ণু বধ করায় তাঁর ভাই হিরণ্যকশিপু কঠোর তপস্যা করে ব্রহ্মার কাছ থেকে এক অদ্ভুত বর আদায় করেন। সেই বর অনুযায়ী কোনও মানুষ বা পশুর তাঁকে বধ করার ক্ষমতা ছিল না। শুধু তাই নয়, বরের জোরে দিনে বা রাতে, জলে-স্থলে-আকাশে, ঘরের ভিতরে এবং বাইরে- সব জায়গাতেই তিনি ছিলেন অবধ্য। এমনকী, কোনএ অস্ত্রেরও তাঁকে বধ করার ক্ষমতা ছিল না।

এই দুর্লভ বরের জেরে নিজেকে অমর ভেবে হিরণ্যকশিপু ঘোষণা করে দেন- তাঁর রাজ্যে কেউ বিষ্ণুর পুজো করতে পারবে না। কিন্তু প্রহ্লাদ, তাঁর নিজের ছেলে বাবার এই আদেশ মানেনি। সে বিষ্ণুর উপাসনা কোনও মতেই বন্ধ করেনি। ক্রুদ্ধ হিরণ্যকশিপু যখন নিজে তাকে বধ করতে উদ্যত হন, তখন বিষ্ণু নৃসিংহের রূপে আবির্ভূত হন। এই নৃসিংহের মাথা সিংহের, শরীর মানুষের, অতএব তাঁকে মানুষ বা পশু কোনওটাই বলা যায় না। তিনি হিরণ্যকশিপুকে নিয়ে যান উঠোনের চৌকাঠে যা ঘরও নয়, বাহিরও নয়। গোধূলি, যা কি না দিনও নয়, রাত নয়, এমন সময়ে নৃসিংহ তাঁকে স্থাপন করেন নিজের ঊরুতে, যা জল-স্থল-আকাশের মধ্যে পড়ে না। এর পর নিজের নখ, যা কি না অস্ত্রও নয়, তা দিয়ে নৃসিংহ বুক চিরে ফেলে হিরণ্যকশিপুকে বধ করেন!

এই কারণেই ভগবান নৃসিংহকে জীবনের সব প্রতিবন্ধকতা দূর করার জন্য, শত্রু দমন করার জন্য আরাধনা করা হয়। চতুর্দশী তিথি ২৫ মে রাত ৮টা ২৯ পর্যন্ত থাকলেও যেহেতু নৃসিংহদেব সায়ংকালে প্রকট হয়েছিলেন, তাই এই সময়েই তাঁর আরাধনা কর্তব্য। পঞ্জিকা মতে আজ এই লগ্ন পড়েছে বিকেল ৪টে ৩২ থেকে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিট পর্যন্ত। অতএব, এই সময়ের মধ্যেই তাঁর আরাধনা করতে হবে। তার আগে মধ্যাহ্নকালের মধ্যে, সকাল ১০টা ৫৬ মিনিট থেকে দুপুর ১টা ৪১ মিনিটের মধ্যে পূজার সঙ্কল্প করতে হবে। এই পূজাতেও একাদশীর মতো উপবাস এবং সংযম অবলম্বন করতে হয়। তাই পারণ হবে ২৬ মে সকাল ৬টা ০১ মিনিটে।

ভগবান নৃসিংহকে পূজা করতে হবে এই মন্ত্রে- উগ্রম বীরম মহাবিষ্ণুম জ্বলন্ত সর্বতোমুখম, নৃসিংহম ভীষণমভদ্রম মৃত্যুর্মৃত্যুম নমাম্যহম।

এবার জেনে নেওয়া যাক কী ভাবে পূজা করতে হবে এবং সেই সম্পর্কে কী নিয়ম রক্ষা করতে হবে!

১. একক রূপে নয়, সস্ত্রীক লক্ষ্মীদেবীর সঙ্গে শ্রীনৃসিংহের পূজা করতে হবে। ২. ব্রাহ্মমুহূর্তে স্নান সেরে শুদ্ধ বস্ত্রে থাকতে হবে। ৩. মাতা লক্ষ্মী এবং নৃসিংহদেবকে অর্পণ করতে হবে ফুল, সিঁদুর, মিষ্টান্ন, কেশর এবং নারকেল। ৪. চতুর্দশী তিথির সারা দিন উপবাসে থাকতে হবে। ৫. বিশুদ্ধ উপবাস রক্ষা করতে না পারলে ফলাহার বৈধ, তবে শস্যদানাজাতীয় কোনও খাদ্য গ্রহণ করা চলবে না। ৬. নৃসিংহ মন্ত্র রুদ্রাক্ষমালা হাতে ধ্যানযোগে জপ করলে সর্বাধিক ফলপ্রদ হয়।

collected

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *