www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

April 20, 2025 6:32 pm

আমরা অনেকেই জানি পরীক্ষা হোক বা কোনো শুভকাজ। সেখানে বের হবার আগে সামান্য দই মুখে দেওয়া ও দইয়ের টিপ পরার একটা প্রচলিত রীতি আছে।

আমরা অনেকেই জানি পরীক্ষা হোক বা কোনো শুভকাজ। সেখানে বের হবার আগে সামান্য দই মুখে দেওয়া ও দইয়ের টিপ পরার একটা প্রচলিত রীতি আছে। এটা কিন্তু কোনো কুসংস্কার নয়। এতে ভগবান খুশি হন। শুভকাজ সম্পন্ন হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
হিন্দুধর্মে দইয়ের অপর নাম অমৃত। জ্যোতিষমতে, যে কোনও কাজে বেরনোর আগে এমনকী রোজকার কাজে গৃহ থেকে প্রস্থানের আগেও খাওয়া উচিত দই। এই আচারে মনোসংযোগ বাড়ে। মনে আসে প্রশান্তি। এর ফলে যে কোনও কাজ পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে সুসম্পন্ন করা যায়। এছাড়া জ্যোতিষমতে, গৃহ হতে প্রস্থানের আগের মুহূর্তে দই খেলে সব ধরনের নেতিবাচক শক্তি ধ্বংস হয়ে যায়।

আরও বলা হয়, একইসঙ্গে চেতনায় প্রবেশ করে ইতিবাচক শক্তি। এর ফলে মনে একটা জোর পাওয়া যায়। মস্তিষ্ক শান্ত হয়ে যায়। জ্যোতিষীরা এও বলেন, শুভ্র বা সাদা জিনিস হল পবিত্রতার প্রতীক। তাই সাদা দই খেয়ে বাড়ি থেকে বেরলে মন থাকে পবিত্র। চিন্তাভাবনাও পবিত্র হয়ে যায়। মস্তিষ্কেও ইতিবাচক ভাবনাই খেলা করে। আর আমরা সবাই জানি, ইতিবাচক থাকলে সব কাজই সঠিকভাবে করা যায়। এমনকী এও বলা হয়, দই এতটাই পবিত্র যে মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও বাড়াতে সক্ষম। তাই কোনও কাজ করার সময় জটিলতার সম্মুখীন হলে তাঁর উচিত একটু দই খেয়ে নেওয়া। তাতে মাথা খুলবে। কাজ শেষ করার জন্য নতুন পরিকল্পনাও করা যাবে। তাছাড়া দই এমনিতেই অত্যন্ত পুষ্টিকর খাদ্য। দইয়ে থাকে প্রচুর উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এই ব্যাকটেরিয়া খাবার হজম করতে ও পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। ফলে বাইরে বেরিয়ে বদহজমের সমস্যায় পড়তে হয় না।

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *