www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

April 19, 2025 6:57 pm

ব্যাপারটা ঠিক এমন নয় যে, যারা সেদিন হাসপাতালে ছিলেন, তাদের কেউ কেউ টালা থানার ওসির উপর চাপ দিয়েছে। আসল কলকাঠি বাইরে থেকেই নাড়ানো হয় নি তো?

ব্যাপারটা ঠিক এমন নয় যে, যারা সেদিন হাসপাতালে ছিলেন, তাদের কেউ কেউ টালা থানার ওসির উপর চাপ দিয়েছে। আসল কলকাঠি বাইরে থেকেই নাড়ানো হয় নি তো? এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই এখন তৎপর সিবিআই। গতকাল অভিজিৎ মণ্ডলকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তার আগে অবশ্য কলকাতা পুলিশের শীর্ষ পর্যায়ের বেশ কয়েকজন আধিকারিক তাঁর বাড়িতে গিয়ে দেখা করে এসেছিলেন অভিজিতের স্ত্রীর সঙ্গে। তারা আশ্বাস দিয়ে আসেন যে কলকাতা পুলিশ অভিজিৎ মন্ডলের পাশে আছে। এক বিখ্যাত সংবাদ মাধ্যমে জানা যাচ্ছে, সিবিআইয়ের ধারণা, অভিজিতের ওপরে প্রভাবশালীর চাপ ছিল। সেই তথ্যর সত্যতা জানতেই এখন চেষ্টা করে যাচ্ছে সিবিআই।

দুটি বিষয় নিয়ে খুবই চিন্তিত সিবিআই। প্রথম এতো দ্রুত প্রমাণ লপের চেষ্টা কার বা কাদের নির্দেশে করা হলো। আর দ্বিতীয়, বাবা মা দ্বিতীয় ময়না তদন্ত চাইলেও কেন জোর করে দ্রুততার সঙ্গে দেহ পুড়িয়ে দেওয়া হলো? সিবিআই অফিসারদের দৃঢ় ধারণা এই নিয়ে অভিজিৎ মন্ডলের উপর প্রবল চাপ ছিল। তরুণী চিকিৎসকের মৃতদেহ যাতে দ্বিতীয়বার কোনও মতে ময়নাতদন্ত না করা যায়, তার জন্যেই অভিজিৎবাবু অতিসক্রিয়তা দেখিয়েছিলেন বলে সূত্র মিলেছে। এই আবহেই সিবিআইয়ের দাবি, দেহ ময়নাতদন্ত করা বা না-করা নিয়ে সব সিদ্ধান্ত একা ওসি-র পক্ষে নেওয়া সম্ভব ছিল না। সেদিন মৃতার মা, বাবা তো দ্বিতীয় বার ময়নাতদন্তের অনুরোধও করেছিলেন। এই আবহে ধৃত অভিজিতের ফোনের কিছু নথি থেকে বেশ কিছু সূত্র মিলেছে বলে দাবি করা হচ্ছে।

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *