www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

April 19, 2025 7:10 pm

বিভিন্ন প্রাণী ও পাখির সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। অনেক মানুষ আছেন, যাদের জীবনের অঙ্গ হয়ে গেছে বাড়ির পোষা পশু ও পাখি।

বিভিন্ন প্রাণী ও পাখির সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। অনেক মানুষ আছেন, যাদের জীবনের অঙ্গ হয়ে গেছে বাড়ির পোষা পশু ও পাখি। তবে কোন ধরনের পশু ও পাখি বাড়িতে পোষা উচিত তা নিয়ে বাস্তু শাস্ত্রের কিছু পরামর্শ আসছে।

  • কুকুর – কুকুরকে সবচেয়ে বিশ্বস্ত পশু বলা হয়ে থাকে। অধিকাংশ ব্যক্তি নানান প্রজাতির কুকুর পুষতে ভালোবাসেন। তবে কালো রঙের কুকুর পোষা অধিক শুভ। জ্যোতিষ অনুযায়ী কারও কোষ্ঠিতে শনি দুর্বল বা পীড়িত অবস্থায় থাকলে কালো কুকুরকে খাবার খাওয়ানো উচিত।
  • টিয়া – আবার পাখি শখ থাকলে টিয়া পুষতে পারেন। মনে করা হয় টিয়া যে কোনও সমস্যার আঁচ করে মালিককে সে সম্পর্কে সতর্ক করতে পারে।
  • খরগোশ – খরগোশ পোষাও জ্যোতিষ মতে শুভ। এর প্রভাবে বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধির আগমন ঘটে। এমনকি বাড়ির পরিবেশও শান্ত থাকে। তবে খরগোশ কখনও একা পুষতে নেই, সবসময় জোড়ায় পোষা উচিত।
  • মাছ – অ্যাকোয়েরিয়ামে নানান রঙের মাছ রাখতে ভালোবাসেন অনেকেই। জ্যোতিষ মতে বাড়িতে মাছ রাখাও শুভ। এর ফলে নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং সুখ-শান্তির বাস হয়। সোনালী রঙের মাছকে শুভ বলা হয়।
  • গোরু – হিন্দু ধর্মে গরুকে অত্যন্ত পবিত্র মনে করা হয়। গরু রাখলে বাড়িতে কোনও সমস্যা তো আসেই না, উপরন্তু ইতিবাচক শক্তিও বজায় থাকে।
  • ইঁদুর – সাদা ইঁদুরকে গণেশের প্রতীক মনে করা হয়। এর ফলে বাড়িতে ইতিবাচক শক্তি এবং সুখ-সমৃদ্ধি বৃদ্ধি হয়। এছাড়াও ঘোড়া ও কচ্ছপকে হিন্দু ধর্মে শুভ বলা হয়। কিন্তু এখন এই দুটি প্রাণী বাড়িতে পোষা নিষিদ্ধ।
administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *